সম্পাদক: আরিফ হাসান
দেশ টেলিভিশন লিমিটেড, কর্ণফুলী মিডিয়া পয়েন্ট, ৪২, শহীদ সাংবাদিক সেলিনা পারভীন সড়ক, মালিবাগ, ঢাকা-১২১৭, বাংলাদেশ।
টেলিফোন: +৮৮ (০২) ৮৩৩২৯৫৮, ৮৩৩২৯২২ ফ্যাক্স: +৮৮ (০২) ৮৩৩২৯৮১ মেইল: [email protected]
ঢাকার চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের মূল ফটক থেকে নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠন আনসার আল ইসলামের মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত দুই জঙ্গিকে ছিনিয়ে নেওয়ার ঘটনায় করা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন আবারও পিছিয়েছে।
বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য দিন ধার্য ছিল। প্রতিবেদন দাখিলের জন্য আগামী ৮ মে দিন ধার্য করেছেন আদালত।
এদিন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা প্রতিবেদন দাখিল করতে না পারায় ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ জসিমের আদালত মামলার প্রতিবেদন দাখিলের জন্য নতুন এদিন ধার্য করেন।
আদালতের কোতয়ালী থানার সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা উপ-পরিদর্শক আশ্রাফ আলী বিষয়টি জানিয়েছেন।
২০২২ সালের ২০ নভেম্বর জঙ্গি ছিনতাইয়ের ঘটনায় এজাহারনামীয় ২০ জনসহ আরও ২১ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করে একটি মামলা দায়ের করে পুলিশ। ডিএমপির প্রসিকিউশনের পুলিশ পরিদর্শক জুলহাস উদ্দিন বাদী হয়ে মামলাটি করেন।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, আনসার আল ইসলামের সামরিক শাখার নেতা সৈয়দ মোহাম্মদ জিয়াউল হক ওরফে সাগর ওরফে বড় ভাই ওরফে মেজর জিয়ার (চাকরিচ্যুত মেজর) পরিকল্পনা ও নির্দেশনায় আয়মান ওরফে মশিউর রহমান (৩৭), সাব্বিরুল হক চৌধুরী ওরফে আকাশ ওরফে কনিক (২৪), তানভীর ওরফে সামশেদ মিয়া ওরফে সাইফুল ওরফে তুষার বিশ্বাস (২৬), রিয়াজুল ইসলাম ওরফে রিয়াজ ওরফে সুমন (২৬) ও মো. ওমর ফারুক ওরফে নোমান ওরফে আলী ওরফে সাদ (২৮) পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে আসামিদের ছিনিয়ে নেওয়ার পরিকল্পনা করে।
এ পরিকল্পনার বাস্তবায়নের লক্ষ্যে দুটি মোটরসাইকেলযোগে আনসার আল ইসলামের অজ্ঞাতনামা ৫/৬ জন সদস্য অবস্থান নেয়। এছাড়াও আদালতের আশপাশে অবস্থান করা অজ্ঞাতনামা আরও ১০/১২ জন আনসার আল ইসলামের সদস্য আদালতের মূল ফটকের সামনে অবস্থান করে। এরপর তারা পুলিশের কাছ থেকে আসামি ছিনিয়ে নিয়ে যায়।
কে