সম্পাদক: আরিফ হাসান
দেশ টেলিভিশন লিমিটেড, কর্ণফুলী মিডিয়া পয়েন্ট, ৪২, শহীদ সাংবাদিক সেলিনা পারভীন সড়ক, মালিবাগ, ঢাকা-১২১৭, বাংলাদেশ।
টেলিফোন: +৮৮ (০২) ৮৩৩২৯৫৮, ৮৩৩২৯২২ ফ্যাক্স: +৮৮ (০২) ৮৩৩২৯৮১ মেইল: [email protected]
জীবনে এমন মানুষ আছেন যারা প্রকৃতিকে ভালোবাসেন। ক্যামেরার ফ্রেমে বন্দি করেন সেই ছবি। এক সময় ছবি তোলা এখন নেশায় পরিণত হয়ে যায়। এমনি এক যুবক রাসেল উদ্দিন। যিনি ক্যামেরার ফ্রেমে ছবি আঁকেন।
তার শুরুটা হয়েছিলো রেডিও উপস্থাপকের মধ্যমে। বেশ কয়েক বছর সুনামের সঙ্গে কাজও করেছেন সেখানে। কাজের ফাঁকে লিখেছেন গল্প-কবিতা আর প্রকৃতিকে বন্দি করেছেন ক্যামেরায়।
লেখার নেশা এখনও আছে, তবে এ মুহূর্তে ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন ফটোগ্রাফিতে। সময় পেলে ছবি তোলেন। ছুটে যান গ্রামের পর গ্রাম আর উপকূলের বিপন্ন জনপদে। প্রকৃতিকে ভালোবেসে ছবি তোলেন। তার সেই ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়। এতে আগ্রহ বাড়ে আরও নতুন নতুন ছবি তোলায়।
এছাড়াও তার তোলা ছবি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ক্যালেন্ডারে স্থান পেয়েছে। যা বেশ প্রশংসিত হয়েছে।
এমনি গল্প রাসেল উদ্দিনের। যিনি আরজে রাসেল নামে সর্বমহলে বেশ পরিচিত।
নোয়াখালী জেলার মূল ভূখণ্ড থেকে বিচ্ছিন্ন দ্বীপ হাতিয়ার বাসিন্দা বাসিন্দা এই তরুণ। স্বপ্ন দেখন একদিন প্রতিষ্ঠিত ফটোগ্রাফার হবেন।
বর্তমানে ভোলার বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা 'গ্রামীণ জন উন্নয়ন সংস্থায় (জিজেইউএস) কর্মরত আছেন। সেখানে পেশার স্বার্থে জীবন-জীবিকা আর প্রকৃতির ছবি তোলেন। এর আগে রেডিও সাগরদ্বীপ ৯৮.২ সিনিয়র ভয়েজ আর্টিস্ট হিসেবে কর্মরত ছিলেন।
বর্তমান কর্মস্থলে ভিভিন্ন ডকুমেন্টরির ভয়েজ-ওভার দিয়ে ব্যাপক প্রশংসা কুড়িয়েছেন রাসেল।
এই তরুণ ফটোগ্রাফারের 'ফটোগ্রাফিতে' বাস্তব প্রশিক্ষণ না থাকলেও ছবি তুলতে তুলতে হয়ে উঠেছেন একজন দক্ষ ফটোগ্রাফার। এখন ছবি তোলাই তার নেশা। যখন যেখানে যান ছবি তোলেন।
ফটোগ্রাফির মাধ্যমে হয়ে উঠতে চান অন্যতম ফটোগ্রাফার। তার তোলা ছবি মন ছুয়ে যায় প্রকৃতিপ্রেমী মানুষের।
রাসেল উদ্দিন বলেন, ছবি তুলতে আমার ভীষণ ভালো লাগে। যখন যেখানে যাই ছবি তুলি। ফটোগ্রাফার হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠা করতে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। আশা করি সেই স্বপ্ন একদিন পূরণ হবে।
জেবি