সম্পাদক: আরিফ হাসান
দেশ টেলিভিশন লিমিটেড, কর্ণফুলী মিডিয়া পয়েন্ট, ৪২, শহীদ সাংবাদিক সেলিনা পারভীন সড়ক, মালিবাগ, ঢাকা-১২১৭, বাংলাদেশ।
টেলিফোন: +৮৮ (০২) ৮৩৩২৯৫৮, ৮৩৩২৯২২ ফ্যাক্স: +৮৮ (০২) ৮৩৩২৯৮১ মেইল: [email protected]
২০১৫ বিশ্বকাপের সেমিফাইনাল ম্যাচ। শেষ ২ বলে ৫ রান দরকার ছিল নিউজিল্যান্ডের। ডেল স্টেইনের করা শেষ ওভারের পঞ্চম বলে বিশাল এক ছক্কা হাঁকান গ্রান্ট এলিয়ট। আর এই ছয়ে বিশ্বকাপের সেমিফাইনাল থেকে আরও একবার বিদায় ঘটে দক্ষিণ আফ্রিকার।
মাঠে বসে দলের সেই হার দেখেছিলেন এবি ডি ভিলিয়ার্স। আবেগের ক্ষেত্রে অনেকটা পরিমিত এই ক্রিকেটার সেদিন কান্নায় ভেঙে পড়েছিলেন মাঠের মধ্যেই। অনেকের কাছে হয়ত ডি ভিলিয়ার্সের এই আচরণকে অতিরিক্ত আবেগের বিস্ফোরণ মনে হতে পারে। কারণ, বারবার সেমিফাইনাল হারের পর তো হৃদয়ভঙ্গের অ্যান্টিবডি তৈরি হয়ে যাওয়ার কথা প্রোটিয়া ক্রিকেটারদের। তবুও কেন এমনভাবে কাঁদলেন তিনি?
সেদিন ডি ভিলিয়ার্সের কান্নার পেছনে আসলে অনেক বড় আক্ষেপ ছিল। কারণ, ওই বিশ্বকাপে দক্ষিণ আফ্রিকার দলকে ধরা হচ্ছিল বিশ্বকাপে তাদের সেরা দল হিসেবে। সেই দলও যখন সেমিফাইনাল জুজু পেরোতে পারল না, তখন আবেগের বিস্ফোরণ হওয়া অস্বাভাবিক কিছু না। নিয়তিকে মেনে নিতে হয়ত সেদিন অনেক কষ্টই হচ্ছিল তৎকালীন দক্ষিণ আফ্রিকান অধিনায়কের।
ডি ভিলিয়ার্স পারেননি, তবে এইডেন মার্করাম পেরেছেন। অবশেষে বিশ্বকাপের ফাইনালে উঠেছে দক্ষিণ আফ্রিকা। চলমান টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে দাপট দেখিয়ে শিরোপার মঞ্চে নাম লিখিয়েছে প্রোটিয়ারা। গ্রুপ পর্ব এবং সুপার এইটের সবগুলো ম্যাচেই জিতেছে তারা। এবার তাদের সামনে ভারতের কঠিন পরীক্ষা। আর সেই পরীক্ষায় শনিবার (২৯ জুন) বার্বাডোজে মাঠে নামবে দক্ষিণ আফ্রিকা। ফাইনালে মাঠে নামার আগে দক্ষিণ আফ্রিকার প্রতি শুভকামনা জানিয়েছেন ডি ভিলিয়ার্স। স্বাভাবিকভাবেই নিজের দলকে এগিয়ে রাখছেন ফাইনালের মঞ্চে এবং তাদেরই জয় প্রত্যাশা করছেন। ফাইনালের আগে দলকে শুভকামনা জানাতে গিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে খোলা চিঠিও লিখেছেন এই সাবেক তারকা।
নিজের অপূর্ণ কাজটা সম্পন্ন করতে এইডেন মার্করামদের উৎসাহ জুগিয়েছেন ডি ভিলিয়ার্স। ফেসবুকে একটি পোস্ট করে ক্রিকেটারদের উদ্দেশ্যে খোলা চিঠি লিখেছেন তিনি। সেখানে তিনি লিখেছেন, প্রোটিয়াদের জন্য খোলা চিঠি: ওটাকে (বিশ্বকাপ) বাড়িতে নিয়ে আসো।
কে