সম্পাদক: আরিফ হাসান
দেশ টেলিভিশন লিমিটেড, কর্ণফুলী মিডিয়া পয়েন্ট, ৪২, শহীদ সাংবাদিক সেলিনা পারভীন সড়ক, মালিবাগ, ঢাকা-১২১৭, বাংলাদেশ।
টেলিফোন: +৮৮ (০২) ৮৩৩২৯৫৮, ৮৩৩২৯২২ ফ্যাক্স: +৮৮ (০২) ৮৩৩২৯৮১ মেইল: [email protected]
আজ মঙ্গলবার (২৬ সেপ্টেম্বর) বিশ্ব জন্মনিরোধ দিবস। অন্যান্য বছরের মতো এবারও সারা দেশে পালন করা হচ্ছে দিবসটি। প্রতিটি মানুষের মধ্যে সচেতনতা বাড়ানোর লক্ষে ২০০৭ সাল থেকে ২৬ সেপ্টেম্বর এটি পালন করা হয়।
জন্মনিরোধ দিবসের এবারের প্রতিপাদ্য হলো ‘বিকল্পের ক্ষমতা’। এখানে দম্পতির জন্মনিরোধক ব্যবস্থা বেছে নেওয়ার সুযোগের কথা বলা হয়েছে।
পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের তথ্য মতে, জন্মনিয়ন্ত্রণের জন্য বর্তমানে দেশে পিল বা খাবার বড়ি, কপারটি, ইনজেকশন, লাইগেশন, চামড়ার নিচে বসিয়ে দেওয়া ক্যাপসুল (ইমপ্ল্যান্ট), কনডম ও ভ্যাসেকটমি পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়। এর মধ্যে কনডম ও ভ্যাসেকটমি ছাড়া বাকি সব পদ্ধতি নারীদের জন্য। এসব পদ্ধতির মধ্যে খাবার বড়ির ব্যবহার সবচেয়ে বেশি।
বাংলাদেশ জনমিতি ও স্বাস্থ্য জরিপ (বিডিএইচএস) ২০১৭-১৮ অনুসারে, দেশে প্রজননসক্ষম দম্পতির অর্ধেক আধুনিক জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি মানেন না।
জনসংখ্যা বিশেষজ্ঞদের মতে, প্রচারের অভাবে জন্মনিয়ন্ত্রণের আধুনিক পদ্ধতি ব্যবহারে দম্পতিদের সচেতন করা যাচ্ছে না। ভবিষ্যতের জনবিস্ফোরণ ঠেকাতে এখন থেকেই সচেতনতামূলক প্রচার বাড়ানো উচিত বলে মনে করছেন তারা।
জন্মনিয়ন্ত্রণ না করতে পারলে অনাকাঙ্ক্ষিত গর্ভধারণ, গর্ভপাত, মাতৃমৃত্যু, শিশুমৃত্যু ও যৌনবাহিত রোগসহ অনেক জটিলতা বাড়ার আশঙ্কা থাকে।
আরএ