সম্পাদক: আরিফ হাসান
দেশ টেলিভিশন লিমিটেড, কর্ণফুলী মিডিয়া পয়েন্ট, ৪২, শহীদ সাংবাদিক সেলিনা পারভীন সড়ক, মালিবাগ, ঢাকা-১২১৭, বাংলাদেশ।
টেলিফোন: +৮৮ (০২) ৮৩৩২৯৫৮, ৮৩৩২৯২২ ফ্যাক্স: +৮৮ (০২) ৮৩৩২৯৮১ মেইল: [email protected]
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেছেন, যেকোনো মূল্যে ন্যায্য দামে এলপিজি ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে। রোববার (২৪ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর একটি সেমিনারে অংশ নিয়ে তিনি এ কথা বলেন।
এলপিজির দাম নিয়ে নসরুল হামিদ বলেন, যেখানেই খোঁজ নিচ্ছি সেখানেই এলপিজি গ্যাসের ১০০ থেকে ২০০ টাকা বেশি দাম পাচ্ছি।
তিনি আরও বলেন, ডিলারশিপ দেওয়ার ক্ষেত্রে আমদানিরকারকদের নজরদারি থাকা দরকার। ডিলারের উপ-ডিলার, তারপর খুচরা বিক্রেতা এভাবে কয়েকহাত ঘুরে দাম বেড়ে যাচ্ছে। বিইআরসি নজরদারি করছে, অপরেটরদেরও দায়িত্ব নিতে হবে। দরকার পড়লে, লাইসেন্স বাতিলের ব্যবস্থা থাকতে পারে।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ২০০৯ সালে এলপি গ্যাসের চাহিদা ছিল ৯ লাখ টন। এখন ১৪ লাখ টনের ওপরে। চাহিদা ২০/২২ গুণ বেড়ে গেছে। ভবিষ্যতে এটা দ্বিগুণ হবে। এটার যুগপোযোগী নীতিমালা জরুরি। আরও আধুনিক নীতিমালা করা দরকার। কোথায় ব্যবহৃত হবে তার একটি গাইডলাইন থাকা দরকার। যত্রতত্র যাতে না বসতে পারে, তার জন্য নীতিমালা থাকা দরকার।
আমাদের দেশ উন্নত হচ্ছে, এখন এসব বিষয়ে দেখা দরকার। রেগুলেটরি অথরিটির জনগণকে সঙ্গে নিয়ে কাজ করতে হবে বলে জানান তিনি।
নসরুল হামিদ বলেন, বহুতল ভবনে এলপিজি ব্যবহার করতে পারে। তারা একটি এলাকা ধরে কাজ করতে পারে। পাইপলাইনে গ্যাস দিতে গিয়ে প্রচুর পরিমাণের চোরাই লাইন তৈরি হয়েছে। ভবিষ্যতে কোথায় কীভাবে গ্যাস দেবো তার জন্য একটি মাস্টারপ্ল্যান তৈরি করা হচ্ছে।
সাম্প্রতিক সিলিন্ডার লিকেজের ঘটনায় নসরুল হামিদ বলেন, যা ঘটেছে সেটা খুবই মর্মান্তিক। কী কারণে ঘটেছে পরে খতিয়ে দেখা হয়েছে। সিলিন্ডার লিকেজের কারণে অধিকাংশ দুর্ঘটনা ঘটে। এসব রোধে রেগুলেটরি কর্তৃপক্ষকে বিভিন্ন অথরিটির সঙ্গে বসা দরকার।
এফএইচ