সম্পাদক: আরিফ হাসান
দেশ টেলিভিশন লিমিটেড, কর্ণফুলী মিডিয়া পয়েন্ট, ৪২, শহীদ সাংবাদিক সেলিনা পারভীন সড়ক, মালিবাগ, ঢাকা-১২১৭, বাংলাদেশ।
টেলিফোন: +৮৮ (০২) ৮৩৩২৯৫৮, ৮৩৩২৯২২ ফ্যাক্স: +৮৮ (০২) ৮৩৩২৯৮১ মেইল: [email protected]
ক্যাডার কম্পোজিশনের সুরক্ষা, পদোন্নতি, পদসৃজন, স্কেল আপগ্রেডেশন ও আন্ত:ক্যাডার বৈষম্য নিরসনসহ বিসিএস সাধারণ শিক্ষা ক্যাডারের দাবিসমূহ আদায়ে টানা তিন দিনের সর্বাত্মক কর্মবিরতি পালন করছে শেরপুর বিসিএস সাধারণ শিক্ষা সমিতি।
বৃহস্পতিবার (১২ অক্টোবর) বৃহস্পতিবার সকালে শেরপুর সরকারী বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের শিক্ষক মিলনায়তনে ওই কর্মসূচির শেষ দিন পালিত হয়।
দ্বিতীয় দফায় গত ১০ অক্টোবর থেকে এ কর্মসূচি শুরু হয়েছিলো। এর আগে গত ২ অক্টোবর প্রথম দফায় এক দিনের কর্মবিরতি পালন করেন শিক্ষকরা।
কর্মবিরতিকালে শিক্ষকরা সকল প্রকার অফিসিয়াল কাজের পাশাপাশি সকল প্রকার ক্লাস ও পরীক্ষা বর্জন এবং সত্যায়িত কাজেও সাক্ষর দেয়া থেকে বিরত থাকেন।
কর্মবিরতি চলাকালে শেরপুর সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর মোহাম্মদ আব্দুর রশিদ, উপাধ্যক্ষ প্রফেসর শাহ কামাল, বিসিএস সাধারণ শিক্ষক সমিতির জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক সহযোগী অধ্যাপক শিব শংকর কারুয়া, সহযোগী অধ্যাপক আব্দুল কাদির, কামাল উদ্দিন, মো. আল আমিন, উত্তম কুমার নন্দী, আজহারুল ইসলাম, আশরাফ হোসেন আকন্দ, গাজী শাহ আল হেলালী, আনোয়ার হোসেন, ফরিদ উদ্দিন আহমেদ, শাহেদুল ইসলাম, সখিনা আখতার রতন চন্দ বক্তব্য রাখেন।
এ সময় বক্তারা কৃত্য পেশাভিত্তিক মন্ত্রণালয় গঠন, পদোন্নতিযোগ্য ৭ হাজার কর্মকর্তাকে পদায়ন, শিক্ষা ক্যাডার নিয়ন্ত্রিত জেলা ও উপজেলা শিক্ষা প্রশাসন প্রতিষ্ঠাসহ বিভিন্ন দাবি বাস্তবায়নের দাবি জানান। সরকার তাদের দাবি না মানলে কেন্দ্রের পরবর্তি কর্মসূচি অনুযায়ী তারা তাদের পরবর্তি কর্মসূচি পালন করবেন বলে জানায়।
এদিকে শিক্ষকদের এ কর্মবিরতির কারণে প্রতিদিনই বিভিন্ন ক্লাশের শিক্ষার্থীরা কলেজে এসে ক্লাশ ও পরীক্ষা না হওয়ায় ফিরে যাচ্ছে।
তাই জেলার সচেতন মহল মনে করছে সরকারে উচিত শিক্ষকদের দাবীগুলো বিবেচনা পূর্বক মেনে নিয়ে সাধারণ শিক্ষার্থীদের ক্লাশ করার সুযোগ দেওয়া হোক।
জেবি