সম্পাদক: আরিফ হাসান
দেশ টেলিভিশন লিমিটেড, কর্ণফুলী মিডিয়া পয়েন্ট, ৪২, শহীদ সাংবাদিক সেলিনা পারভীন সড়ক, মালিবাগ, ঢাকা-১২১৭, বাংলাদেশ।
টেলিফোন: +৮৮ (০২) ৮৩৩২৯৫৮, ৮৩৩২৯২২ ফ্যাক্স: +৮৮ (০২) ৮৩৩২৯৮১ মেইল: [email protected]
লন্ডনে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের চিকিৎসা নিয়ে সোমবার দেশে ফিরবেন বাংলাদেশ ওয়ানডে দলের অধিনায়ক তামিম ইকবাল। পিঠের পুরনো চোটের কারণে লম্বা সময় ধরে ভুগছিলেন তিনি। তাই চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরলেও অনুশীলন করতে পারবেন না তিনি। সপ্তাহখানেক বিশ্রাম শেষে পুনর্বাসন শুরু হবে তার।
এই চোটের কারনে বেশ কয়েকটি সিরিজে খেলা হয়নি, খেললেও অস্বস্তি নিয়ে ব্যাটিং-ফিল্ডিং করতে হয়েছে তাকে। তার ফিটনেস নিয়েও প্রশ্ন ওঠে বারবার। চলতি মাসে আফগানিস্তানের বিপক্ষে চট্টগ্রামে প্রথম ওয়ানডের পর হঠাত করেই আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসরেরর ঘোষণা দিয়ে দেন তামিম। অবশ্য একদিন পার না হতেও প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপে সেই সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসে চিকিৎসার জন্য লন্ডনে যান টাইগার অধিনায়ক। দেড় মাসের ছুটি নিয়ে প্রথমে পরিবার নিয়ে দুবাইতে গেলেও পরে সেখান থেকে লন্ডনে যান বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের স্বরণাপন্ন হতে। চিকিৎসকের পরামর্শে পিঠের নিচের দিকের দুটি অংশে ইনজেকশন দেওয়া হয়েছে।
ইনজেকশনের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া পর্যবেক্ষণের জন্য দুই দিন ছিলেন হাসপাতালে। পর্যবেক্ষন শেষে দেশে ফেরা হলেও এ বছরই আবার ইনজেকশন নিতে হবে তার। তবে সেটা কিছুদিন পর নিলেও সমস্যা হবে না।
তৃতীয়বার ইনজেকশন নেওয়ার কথা রয়েছে আসছে বিশ্বকাপের আগে। তাই তাকে আবারও যেতে হবে লন্ডন।
এই ধরনের ইনজেকশন পুশ করার পর দ্রুত সময়ের মধ্যেই ম্যাচে ফেরা সম্ভব। জানা গেছে তামিমের ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া দুই ডিস্ক ঘিরে তিন থেকে চারটি ইনজেকশন দেওয়া হয়েছে। এই ইনজেকশন সাধারণত একটি নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত স্নায়ুকে নিস্তেজ করে রাখে। কিন্তু সেটি কতদিন, তার স্পষ্ট ধারণা দিতে পারেন না চিকিৎসকরাও। আগেরবার ঠিক এমন ইনজেকশন নিয়ে তামিম তিন মাস পুরোপুরি ব্যথামুক্ত হয়ে খেলেছিলেন।
এমআর/