সম্পাদক: আরিফ হাসান
দেশ টেলিভিশন লিমিটেড, কর্ণফুলী মিডিয়া পয়েন্ট, ৪২, শহীদ সাংবাদিক সেলিনা পারভীন সড়ক, মালিবাগ, ঢাকা-১২১৭, বাংলাদেশ।
টেলিফোন: +৮৮ (০২) ৮৩৩২৯৫৮, ৮৩৩২৯২২ ফ্যাক্স: +৮৮ (০২) ৮৩৩২৯৮১ মেইল: [email protected]
আলোচিত কন্টেন্ট ক্রিয়েটর হিরো আলম প্রথমবার একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বগুড়ার কাহালু-নন্দীগ্রাম আসন থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়ে নির্বাচন করেছিলেন। সেই সময় তার প্রতীক ছিল একতারা। এর পর বগুড়ার ৪ ও ৬ আসনের উপনির্বাচনেও তার মার্কা ছিল একতারা। সেই ভোটে কাহালু-নন্দীগ্রাম থেকে খুব সামান্য ভোটে পরাজিত হন আলম।
তবে সবচেয়ে বেশি আলোচনায় আসেন ঢাকা-১৭ আসনের উপনির্বাচনে। সেখানেও তিনি বেছে নেন একতারা প্রতীক। এই নির্বাচনে ভোটের দিন মার খেয়ে বিশ্বব্যাপী আলোচনায় চলে আসেন আলম। আলোচনায় এলেও নির্বাচনে হেরে যান তিনি।
এবার একতারা প্রতীকটিও খোয়ালেন হিরো আলম। কারণ, গতকাল বৃহস্পতিবার দুটি রাজনৈতিক দলকে চূড়ান্ত নিবন্ধন দেয় নির্বাচন কমিশন। নতুন দুই দলের মধ্যে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আন্দোলন-বিএনএমকে দেওয়া হয় নোঙর, আর সুপ্রিম পার্টিকে দেওয়া হয় একতারা প্রতীক।
এজন্য এখন থেকে একতারা প্রতীক দলীয় হওয়ায় ভবিষ্যতে এই প্রতীকে আর স্বতন্ত্রভাবে ভোট করার সুযোগ নেই।
এ খবরে বেশ আশাহত হয়েছেন হিরো আলম। আক্ষেপ করে গণমাধ্যমকে তিনি বলেন, কী আর করা ভাই। এমপি তো আর জীবনে হতে পারব না মনে হয়৷ চেষ্টা চালালাম তিনবার। একতারাটাও চলে গেল। কী আর করা।
তিনি বলেন, ভবিষ্যতে যে দল পাব সেই দলের বা স্বতন্ত্রভাবে যে মার্কা পাব সেই মার্কায় ভোট করব।
জেডএ