সম্পাদক: আরিফ হাসান
দেশ টেলিভিশন লিমিটেড, কর্ণফুলী মিডিয়া পয়েন্ট, ৪২, শহীদ সাংবাদিক সেলিনা পারভীন সড়ক, মালিবাগ, ঢাকা-১২১৭, বাংলাদেশ।
টেলিফোন: +৮৮ (০২) ৮৩৩২৯৫৮, ৮৩৩২৯২২ ফ্যাক্স: +৮৮ (০২) ৮৩৩২৯৮১ মেইল: [email protected]
সরকারের পরিকল্পনা অনুসারে ২০৫০ সালের মধ্যে দেশের ৫০ ভাগ মানুষকে বৈদ্যুতিক গাড়ি সুবিধার আওতায় আনার কথা। এ জন্য রয়েছে ইন্টিগ্রেটেড এনার্জি অ্যান্ড পাওয়ার মাস্টারপ্ল্যান। এ প্ল্যান অনুযায়ী রোডম্যাপও সাজানো হয়েছে। দেশে ২০২১ সাল থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত দেশে মাত্র ৭১টি বৈদ্যুতিক গাড়ি নিবন্ধিত হয়েছে। তো বলাই যাচ্ছে যে, আশানুরূপ বাড়েনি বৈদ্যুতিক গাড়ির ব্যবহার।
বাংলাদেশ রোড ট্রান্সপোর্ট অথরিটি (বিআরটিএ) ২০৩০ সালের মধ্যে নূন্যতম ৩০ শতাংশ গাড়ি বৈদ্যুতিক গাড়িতে রূপান্তর করতে চায়। ওই বছরের মধ্যে ৩ দশমিক ৪ মিলিয়ন টন কার্বন ডাই অক্সাইড নিঃসরণ হ্রাস করতে বৈদ্যুতিক গাড়ি ভূমিকা রাখবে।
দেশে বৈদ্যুতিক গাড়ির ব্যবহারের পথ উন্মুক্ত করতে ২০২৩ সালে ইলেকট্রিক মোটরযান রেজিস্ট্রেশন ও চলাচল সংক্রান্ত নীতিমালা অনুমোদন করা হয়। বাংলাদেশে ২০২১ সাল থেকে বৈদ্যুতিক গাড়ির নিবন্ধন শুরু হয়। ২০২১ সালে ছয়টি বৈদ্যুতিক গাড়ির নিবন্ধিত হয়। ২০২২ সালে ৯টি বৈদ্যুতিক গাড়ি নিবন্ধিত হয়। ২০২৩ সালে সব চেয়ে বেশি বৈদ্যুতিক গাড়ির নিবন্ধন হয়েছে। এ বছর নিবন্ধিত হয়েছে ৫৬টি গাড়ি।
বাংলাদেশ রোড ট্রান্সপোর্ট অথরিটির (বিআরটিএ) চেয়ারম্যান নুর মোহাম্মদ মজুমদার গণমাধ্যমকে বলেন, শুরুতে বৈদ্যুতিক গাড়ি নিয়ে উল্লেখযোগ্য সাড়া পাওয়া যায়নি। এখন ধীরে ধীরে ব্যবহার বাড়ছে।
তিনি বলেন, এসজিডির লক্ষ্যমাত্রা অনুসারে, ২০৩০ সালের মধ্যে দেশের মোট যানবাহনের ৩০ শতাংশ বৈদ্যুতিক গাড়িতে পরিণত করতে হবে। সরকার বৈদ্যুতিক গাড়ির জন্য একটি পলিসি করছে। বৈদ্যুতিক গাড়ির নিবন্ধন দেওয়ার জন্য আমরা ২০২০ সালে বিদ্যমান আইন সংশোধন করেছি। তারপরও আমার বৈদ্যুতিক গাড়ি চলাচল নীতিমালাও করেছি। আশা করছি, পর্যায়ক্রমে ব্যবহার আরও বাড়বে।
কে