দেশ টেলিভিশন লিমিটেড, কর্ণফুলী মিডিয়া পয়েন্ট, ৪২, শহীদ সাংবাদিক সেলিনা পারভীন সড়ক, মালিবাগ, ঢাকা-১২১৭, বাংলাদেশ।
টেলিফোন: +৮৮ (০২) ৮৩৩২৯৫৮, ৮৩৩২৯২২ ফ্যাক্স: +৮৮ (০২) ৮৩৩২৯৮১ মেইল: [email protected]
রাজধানীর মিরপুর-১৩ নম্বর সেকশন খাল সংস্কারকাজের উদ্বোধন করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের তিন উপদেষ্টা। উদ্বোধন করতে তিন উপদেষ্টা যে পথে যান, সেখানে বিছানো ছিল লালগালিচা (কার্পেট)। ওই গালিচা বিছানো পথে হেঁটে রোববার (২ ফেব্রুয়ারি) সকালে তারা বাউনিয়া খালের খননকাজ শুরুর মাধ্যমে ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটির ছয়টি খালের সংস্কারকাজের উদ্বোধন করেছেন।
সঙ্গে সঙ্গে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে রীতিমত ভাইরাল হয়। ওঠে বিভিন্ন মহলের সমালোচনার ঝড়।
ফেসবুকে এসব সমালোচনার জবাব দিলেন যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।
পোস্টে তিনি লিখেছেন আজকের খাল পুনরুদ্ধারের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে, ভাসমান এক্সকাভেটরের উপর পিচ্ছিল পাটাতনে যেন কেউ পা পিছলে পরে না যায় সেজন্য কার্পেট ব্যবহার করা হয়েছিল। এছাড়াও এক্সকাভেটর চলমান অবস্থায় ভাসমান হওয়ায় কম্পন সৃষ্টি হওয়ার ফলে দূর্ঘটনা এড়াতে এই কার্পেট ব্যবহার করা হয়েছে। আনুষ্ঠানিক লাল গালিচা নয় বরং নিরাপত্তার স্বার্থে এই কার্পেট ব্যবহার করা হয়েছে।
রাজধানীর মিরপুর-১৩ নম্বর সেকশন খাল সংস্কারকাজের উদ্বোধন করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের তিন উপদেষ্টা। উদ্বোধন করতে তিন উপদেষ্টা যে পথে যান, সেখানে বিছানো ছিল লালগালিচা (কার্পেট)। ওই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন এবং পানি সম্পদ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান, গৃহায়ণ ও গণপূর্ত এবং শিল্প উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান এবং স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় এবং যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠান শেষে ওই তিন উপদেষ্টাসহ অন্য কর্মকর্তারা বাউনিয়া খালের পাড়ে যান। এর আগেই খালে একটি ভাসমান খননযন্ত্র (ফ্লোটিং এক্সকাভেটর) এনে রাখা হয়। খালের পাড় থেকে ওই ভাসমান খননযন্ত্রে যেতে অস্থায়ী একটি পথ তৈরি করা হয়। ওই পথে বিছানো ছিল লাল রঙের একটি কার্পেট। তিন উপদেষ্টাসহ অন্য কর্মকর্তারা ওই পথে হেঁটে খালে থাকা ভাসমান খননযন্ত্রের ওপরে যান। উপদেষ্টারা খননযন্ত্রে ওঠার পর যন্ত্রটি চালু করে খালের খননকাজের উদ্বোধন করা হয়।
এফএইচ/