সম্পাদক: আরিফ হাসান
দেশ টেলিভিশন লিমিটেড, কর্ণফুলী মিডিয়া পয়েন্ট, ৪২, শহীদ সাংবাদিক সেলিনা পারভীন সড়ক, মালিবাগ, ঢাকা-১২১৭, বাংলাদেশ।
টেলিফোন: +৮৮ (০২) ৮৩৩২৯৫৮, ৮৩৩২৯২২ ফ্যাক্স: +৮৮ (০২) ৮৩৩২৯৮১ মেইল: [email protected]
ঢাকা জেলা বিএনপি সভাপতি খন্দকার আশফাকের নেতৃত্বে বায়রার ইসি বৈঠক চলাকালে হামলার ঘটনা ঘটেছে। বৃহস্পতিবার (১২ সেপ্টেম্বর) বিকেল ৩টায় বায়রা ভবনে ইসি বৈঠক চলাকালে আমন্ত্রিত না হয়েও আনাকাঙ্খিতভাবে ক্যাডার নিয়ে প্রবেশ করেন বিএনপির এই নেতা । এ সময় ইসি সদস্যদের গালিগালাজ এবং এক পর্যায়ে তাদের ওপর হামলা ও ভাঙচুর চালান। এতে সাধারণ সদস্যরা এগিয়ে এলে উভয় পক্ষের মধ্যে মারামারি হয়। এতে বেশ কয়েকজন ইসি সদস্য আহত হয়েছেন।
অভিযোগ আছে, বায়রা কার্যনির্বাহী কমিটির বিগত তিনটি সভায় সংখ্যাগরিষ্ঠ মতামতকে অশ্রদ্ধা করে সভার সভাপতি রিয়াজ ইসলাম সম্পূর্ণ ঢাকা জেলা বিএনপির সভাপতি খন্দকার আশফাক প্রবেশের অনুমতি দিয়ে সভাকে প্রভাবিত করেছেন। যা সম্পূর্ণ নিয়ম বহির্ভূত। সভাপতি তার ক্ষমতাবলে একক সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন করেছেন, যা সীমাহীন নিন্দনীয় ও বায়রার ইতিহাসে নজিরবিহীন বলে জানান সংশ্লিষ্টরা|
প্রত্যক্ষদর্শীর মতে, আসন্ন বায়রা নির্বাচন রি-শিডিউলের বিষয়য়ে সভাকে বিতর্কিত করতে সম্পূর্ণ পরিকল্পিতভাবে বিএনপি ঢাকা জেলার সভাপতি, খন্দকার আশফাকের নেতৃত্ব বহিরাগত লোকজনের অনুপ্রবেশ করে । বায়রার যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ফখরুল ইসলাম ও তার ছোট ভাই জসিম উদ্ধতপূর্ণ আচরণের বহিঃপ্রকাশ ঘটিয়ে বায়রার সদস্যদের বিরুদ্ধে পেশি শক্তি ব্যবহার করে লাঞ্ছিত করেন এবং শেষ পর্যন্ত নিজেও লাঞ্ছিত হন।
অনুমোদন ছাড়া ইসি কমিটির সভায় বাইরের কোনো অথিতির প্রবেশের কোনো সুযোগ থাকে না। আমন্ত্রণ ছাড়াই তিনি জোর করে সেখানে প্রবেশ করেন। এবং ইসি সদস্যদের ওপর হামলা করেন। জনশক্তি রপ্তানি কারকদের শীর্ষ সংগঠন বায়রার কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে ভাঙচুর ও বায়রার নির্বাচিত সদস্যদের লাঞ্ছিত করায় দোষীদের কঠোর শাস্তির দাবি জানান বায়রার সাধারণ সদস্যরা।
এফএইচ