সম্পাদক: আরিফ হাসান
দেশ টেলিভিশন লিমিটেড, কর্ণফুলী মিডিয়া পয়েন্ট, ৪২, শহীদ সাংবাদিক সেলিনা পারভীন সড়ক, মালিবাগ, ঢাকা-১২১৭, বাংলাদেশ।
টেলিফোন: +৮৮ (০২) ৮৩৩২৯৫৮, ৮৩৩২৯২২ ফ্যাক্স: +৮৮ (০২) ৮৩৩২৯৮১ মেইল: [email protected]
খবরটা বেশ ভালোভাবে ছড়িয়েছে যে, শুটিংয়ের মাঝপথে রাগ করে ঢাকা থেকে কলকাতা উড়াল দিয়েছেন সায়ন্তিকা ব্যানার্জি। ছবির ভবিষ্যৎ নিয়েও দেখা গেছে অনিশ্চয়তা। ঠিকঠাক কাজ শেষ হবে কি না— সেটা নিয়েও দেখা দিয়েছে শঙ্কা।
তবে এ ধরনের খবরকে স্রেফ ষড়যন্ত্রমূলক ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত দাবি করেছেন জায়েদ খান। তার কথায়, ‘সায়ন্তিকা কোথাও বলেনি যে, মাইকেল হাত ধরায় তার আপত্তি। সে কিন্তু শুটিং শেষ করে চলে গেছে। কলকাতার পত্রিকায় সে ক্লিয়ার করেছে মূল সমস্যাটা কোথায়! এখানে অন্য কোনো ব্যাপার নেই। মাঝখান থেকে কেউ কেউ ঘোলা পানিতে মাছ শিকারের চেষ্টা করছে, আমাকে খারাপ বানানোর চেষ্টা করছে। আপনিই বলুন, সায়ন্তিকা কোথায় বলেছে যে— মাইকেল কাজ করলে সে কাজ করবে না? হয়ত স্পটে রেগে বলতেও পারে। অফিসিয়ালি তো কোথাও বলেনি, মাইকেলের সঙ্গেই কাজ শেষ করে সে কলকাতায় গেছে।’
এর নেপথ্যেও প্রযোজক মনিরুল ইসলামকে দায়ী করেন। জায়েদ খান বলেন, ‘কস্টিউমের সমস্যা রয়েছে। লেদারের কিছু ড্রেস প্রয়োজন। যা যা প্রয়োজন সব জানানো হয়েছে প্রযোজককে। ড্রেস পরিবর্তন করতে গিয়ে যদি ড্রেস না পাওয়া যায় এবং তার বিকল্প কী হতে পারে— এসব ঠিক করবে কে? আর সায়ন্তিকা ডেইলিবেসিসে কাজ করেন। তিনি ওই ব্রেকে যাওয়ার সময় হোটেলে পেমেন্ট পাঠিয়ে দেওয়ার কথা বলেছিলেন। কিন্তু প্রযোজক সেটা পাঠাননি, মূলত দেরি হবার এটাই কারণ। এটাকে ইস্যু করার কিছুই নেই। এটাকে একটি চক্র অন্যদিকে ঘটনার মোড় নেওয়ার চেষ্টা করছে।’
গত ৩০ আগস্ট ‘ছায়াবাজ’ সিনেমার শুটিং করতে ঢাকায় আসেন সায়ন্তিকা। তখন তাকে বিমানবন্দরে ফুলেল শুভেচ্ছায় বরণ করেন নায়ক জায়েদ খান। এরপর তারা কক্সবাজার গিয়ে অংশ নেন শুটিংয়ে।
আট দিন শুটিং করে গত ৭ সেপ্টেম্বর কলকাতায় ফিরে যান সায়ন্তিকা। ফেরার আগ মুহূর্তে বিমানবন্দরেই জায়েদের সঙ্গে আরো একটি সিনেমায় চুক্তিবদ্ধ হয়ে যান নায়িকা। ‘টাইগার’ নামের সেই ছবি পরিচালনা করবেন কামরুজ্জামান রোমান।
আরএসও
মন্তব্য করুন