সম্পাদক: আরিফ হাসান
দেশ টেলিভিশন লিমিটেড, কর্ণফুলী মিডিয়া পয়েন্ট, ৪২, শহীদ সাংবাদিক সেলিনা পারভীন সড়ক, মালিবাগ, ঢাকা-১২১৭, বাংলাদেশ।
টেলিফোন: +৮৮ (০২) ৮৩৩২৯৫৮, ৮৩৩২৯২২ ফ্যাক্স: +৮৮ (০২) ৮৩৩২৯৮১ মেইল: [email protected]
বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির ভাইস চেয়ারম্যান ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এয়ার ভাইস মার্শাল (অব.) আলতাফ হোসেন চৌধুরী বলেছেন, ‘সুষ্ঠ নির্বাচন অনুষ্ঠান ও গঠনতন্ত্র ফিরিয়ে আনতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে আমাদের সর্বাত্মক সহযোগিতা করতে হবে। যাতে ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানকে নসাৎ করতে না পারে। এ গণঅভ্যুত্থানকে নসাৎ করতে স্বৈরচারের দোসররা এবং বিএনপির মধ্যে থাকা বর্ণচোরারা নানা ষড়যন্ত্র করছেন। এদেরকে প্রতিহত করতে দলের সকল স্তরের নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে।
জেলা বিএনপির একাংশের উদ্যোগে রোববার (১ সেপ্টেম্বর) বেলা সাড়ে ১২টায় তার নিজ বাস ভবন সুরাইয়া ভিলায় এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।
এ সময় জেলা বিএনপির নেতা মাকসুদ আহমেদ বায়েজীদ পান্না মিয়া, সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট ওয়াহিদ সরোয়ার কালাম, জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের সভাপতি অ্যাডভোকেট মো. মহসিন উদ্দিন, জেলা বিএনপির সাবেক দপ্তর সম্পাদক মো. গোলাম রহমান, জেলা মহিলা দলের সাবেক সভানেত্রী অধ্যাপিকা লায়লা ইয়াসমিন ও সাবেক সাধারণ সম্পাদিকা জেসমিন জাফরসহ বিভিন্ন ইলেক্ট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়ার সংবাদকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
এদিকে এর আগে বেলা ১১টায় পটুয়াখালী প্রেসক্লাবের ডক্টর আতহার উদ্দিন মিলনায়তনে বিএনপি নেতা আলতাফ হোসেন চৌধুরীর বিরুদ্ধে সংবাদ সম্মেলন করেছেন বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের নেতৃবৃন্দ। তার বিরুদ্ধে দলীয় শৃক্সখলা ভঙ্গে অভিযোগ আনা হয়।
জেলা বিএনপির নেতৃবৃন্দকে অবগত না করে বিএনপির নামে প্রকাশ্যে সমাবেশ করা সম্পূর্ণ অসাংগঠনিক কাজ এবং তার (আলতাফ চৌধুরী) ছত্রছায়ায় ছাত্রলীগ ও যুবলীগের সন্ত্রাসীরা বিএনপির মধ্যে অনুপ্রবেশ করে দলের মধ্যে বিশৃঙ্খলা করার পাঁয়তারা করছে বলে সংবাদ সম্মেলনে দাবি করা হয়।
এ সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন চুন্নু-কুট্টি গ্রুপের পৌর বিএনপির সভাপতি মো. কামাল হোসেন। এ সময় জেলা যুবদলের সভাপতি মো. মনিরুল ইসলাম লিটন, স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি মশিউর রহমান মিলন, জেলা ছাত্রদলের সদস্য সচিব মো. জাকারিয়া আহম্মেদ, মৎস্য দলের সভাপতি মো. শাহীন আলমসহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
তবে জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আলহাজ্ব আব্দুর রশীদ চুন্নু মিয়া ও সদস্য সচিব স্নেহাংশু সরকার কুট্টিসহ জেলার শীর্ষ পর্যায়ের নেতৃবৃন্দকে দুটি প্রোগ্রামের একটিতেও দেখা যায়নি।
আরএ